বাংলাদেশের অবস্থান, আয়তন ও সীমানা।
বাংলাদেশের অবস্থান, আয়তন ও সীমানা নিয়ে অনেকের জানার আগ্রহ আছে। অনেকে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বা বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য এ সকল প্রশ্নের উত্তর খুচ্ছেন। তাই ভাবলাম এ নিয়ে একটা ব্লগ লেখায় যাক। আজকের ব্লগটি অনেক তথ্যবহুল হতে করেছে। ব্লগটিকে দুটি ভাগে ভাগ করবো,এই পর্বে বেসিক দিকগুলো নিয়ে কথা বলবো। আশা করি আমাদের সাথেই থাকবেন।
#বাংলাদেশের মোট আয়তন - ১,৪৭,৬১০ বর্গ কিলোমিটার। #বাংলাদেশের মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য - ৫,১৩৮ কি.মি(ভূমি মন্ত্রণালয়ের রিপোর্ট )।#মাধ্যমিক বই অনুযায়ী বাংলাদেশের মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য - ৪,৭১৯।# বাংলাদেশে মোট সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য - ৭১১# বাংলাদেশের মোট স্থল সীমা - ৪,৪২৭ কি.মি।#আয়তনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান - ৯৪ তম।#দক্ষিণ এশিয়ার আয়তনে বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ। (প্রথম- ভারত, দ্বিতীয়- পাকিস্তান, তৃতীয়- আফগানিস্থান, চতুর্থ- বাংলাদেশ)#বাংলাদেশের সীমান্ত সংযোগ রয়েছে দুটি দেশের সাথে (ভারত ও মিয়ানমার)। #ভারতের সাথে বাংলাদেশের মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য- ৪,১৫৬ কি.মি ( BGB রিপোর্ট অনুসারে) #মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য- ২৮০ কি.মি। (মাধ্যমিক বই অনুসারে) বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা
#বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা- ১২ নটিক্যাল মাইল #বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা- ২০০ নটিক্যাল মাইল / ৩৬৭ কি.মি.# ১ নটিক্যাল মাইল সমান- ১.৮৫৩ কি . মি . #বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বঙ্গোপসাগরের তটরেখার দৈর্ঘ্য- ৭১১ কি.মি.# সমুদ্র সমতল থেকে সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত- দিনাজপুর জেলা ( ৩৭.৫০ মিটার ) #বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত একটি গভীর খাত সােয়াচ অব নাে গ্রাউন্ড #বাংলাদেশ মায়ানমারের সাথে সমুদ্রসীমা জয়লাভ করে ২০১২ সালে । #বাংলাদেশ ভারতের সাথে সমুদ্রসীমা জয়লাভ করে ২০১৪ সালে #বাংলাদেশ - ভারতের বিরােধপূর্ণ সমুদ্র এলাকা ছিল- ২৫ , ৬০২ বর্গ কি.মি.। #বাংলাদেশ লাভ করে- ১৯ , ৪৬৭ বর্গ কি.মি.।# ভারত লাভ করে- ৬ , ১৩৫ বর্গ কি.মি.।# বাংলাদেশের মােট সমুদ্র অঞ্চল- ১,১৮,৮১৩ বর্গ কি . মি .। #বাংলাদেশের সমুদ্রসীমার প্রথম পূর্ণাঙ্গ মানচিত্র প্রকাশ করে- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় । # সমুদ্র বিষয়ক আন্তর্জাতিক আদালত- ITLOS# ITLOS- এর পূর্ণরূপ- International Tribunal for the Law of the Sea আন্তর্জাতিক সমুদ্রবিষয়ক আইনকে বলা হয়- UNCLOS। #UNCLOS - United Nations Convention on the Law of the Sea .। আন্তর্জাতিক রেখা ও বাংলাদেশ
#বাংলাদেশ অবস্থিত মূল মধ্যরেখার- পূর্ব গােলার্ধে । #বাংলাদেশ অবস্থিত নিরক্ষরেখার উত্তর গােলার্ধে । #গ্রিনিচ থেকে বাংলাদেশের অবস্থান- ৯০ ° পূর্বে । # বাংলাদেশের উপর দিয়ে অতিক্রম করেছে- ২৩,৫ ° উত্তর অক্ষাংশ বা কর্কটক্রান্তি রেখা এবং ৯০ ° পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা । #বাংলাদেশের উপর দিয়ে উলম্বভাবে অতিক্রম করেছে - ৯০ ° পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা । # বাংলাদেশের উপর দিয়ে সমান্তরাল / আনুভূমিকভাবে অতিক্রম করেছে - ২৩.৫ উত্তর অক্ষাংশ বা কর্কটক্রান্তি রেখা । #কর্কটক্রান্তি রেখা অতিক্রম করেছে - কুমিল্লা ও চুয়াডাঙ্গা জেলা বরাবর । # ৯০ ° পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা অতিক্রম করেছে- শেরপুর ও বরগুনা জেলা বরাবর । #কর্কটক্রান্তি রেখা ও দ্রাঘিমা রেখা একত্রিত হয়েছে - ঢাকায় ।# ঢাকার প্রতিপাদ স্থান- চিলির নিকটে ( প্রশান্ত মহাসাগরে ).
#বাংলাদেশের মোট আয়তন - ১,৪৭,৬১০ বর্গ কিলোমিটার।
#বাংলাদেশের মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য - ৫,১৩৮ কি.মি(ভূমি মন্ত্রণালয়ের রিপোর্ট )।
#মাধ্যমিক বই অনুযায়ী বাংলাদেশের মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য - ৪,৭১৯।
# বাংলাদেশে মোট সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য - ৭১১
# বাংলাদেশের মোট স্থল সীমা - ৪,৪২৭ কি.মি।
#আয়তনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান - ৯৪ তম।
#দক্ষিণ এশিয়ার আয়তনে বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ। (প্রথম- ভারত, দ্বিতীয়- পাকিস্তান, তৃতীয়- আফগানিস্থান, চতুর্থ- বাংলাদেশ)
#বাংলাদেশের সীমান্ত সংযোগ রয়েছে দুটি দেশের সাথে (ভারত ও মিয়ানমার)।
#ভারতের সাথে বাংলাদেশের মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য- ৪,১৫৬ কি.মি ( BGB রিপোর্ট অনুসারে)
#মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য- ২৮০ কি.মি। (মাধ্যমিক বই অনুসারে)
বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা
#বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা- ১২ নটিক্যাল মাইল
#বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা- ২০০ নটিক্যাল মাইল / ৩৬৭ কি.মি.
# ১ নটিক্যাল মাইল সমান- ১.৮৫৩ কি . মি . #বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বঙ্গোপসাগরের তটরেখার দৈর্ঘ্য- ৭১১ কি.মি.
# সমুদ্র সমতল থেকে সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত- দিনাজপুর জেলা ( ৩৭.৫০ মিটার )
#বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত একটি গভীর খাত সােয়াচ অব নাে গ্রাউন্ড
#বাংলাদেশ মায়ানমারের সাথে সমুদ্রসীমা জয়লাভ করে ২০১২ সালে ।
#বাংলাদেশ ভারতের সাথে সমুদ্রসীমা জয়লাভ করে ২০১৪ সালে
#বাংলাদেশ - ভারতের বিরােধপূর্ণ সমুদ্র এলাকা ছিল- ২৫ , ৬০২ বর্গ কি.মি.।
#বাংলাদেশ লাভ করে- ১৯ , ৪৬৭ বর্গ কি.মি.।
# ভারত লাভ করে- ৬ , ১৩৫ বর্গ কি.মি.।
# বাংলাদেশের মােট সমুদ্র অঞ্চল- ১,১৮,৮১৩ বর্গ কি . মি .।
#বাংলাদেশের সমুদ্রসীমার প্রথম পূর্ণাঙ্গ মানচিত্র প্রকাশ করে- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ।
# সমুদ্র বিষয়ক আন্তর্জাতিক আদালত- ITLOS
# ITLOS- এর পূর্ণরূপ- International Tribunal for the Law of the Sea আন্তর্জাতিক সমুদ্রবিষয়ক আইনকে বলা হয়- UNCLOS।
#UNCLOS - United Nations Convention on the Law of the Sea .।
আন্তর্জাতিক রেখা ও বাংলাদেশ
#বাংলাদেশ অবস্থিত মূল মধ্যরেখার- পূর্ব গােলার্ধে ।
#বাংলাদেশ অবস্থিত নিরক্ষরেখার উত্তর গােলার্ধে ।
#গ্রিনিচ থেকে বাংলাদেশের অবস্থান- ৯০ ° পূর্বে ।
# বাংলাদেশের উপর দিয়ে অতিক্রম করেছে- ২৩,৫ ° উত্তর অক্ষাংশ বা কর্কটক্রান্তি রেখা এবং ৯০ ° পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা ।
#বাংলাদেশের উপর দিয়ে উলম্বভাবে অতিক্রম করেছে - ৯০ ° পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা ।
# বাংলাদেশের উপর দিয়ে সমান্তরাল / আনুভূমিকভাবে অতিক্রম করেছে - ২৩.৫ উত্তর অক্ষাংশ বা কর্কটক্রান্তি রেখা ।
#কর্কটক্রান্তি রেখা অতিক্রম করেছে - কুমিল্লা ও চুয়াডাঙ্গা জেলা বরাবর ।
# ৯০ ° পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা অতিক্রম করেছে- শেরপুর ও বরগুনা জেলা বরাবর ।
#কর্কটক্রান্তি রেখা ও দ্রাঘিমা রেখা একত্রিত হয়েছে - ঢাকায় ।
# ঢাকার প্রতিপাদ স্থান- চিলির নিকটে ( প্রশান্ত মহাসাগরে ).
0 Comments